সম্মানিত ক্রেতা 'আপ্নাকে অনুরোধ করছি আপনি আগে সম্পুর্ন বিবরণটি পড়ুন। আশা করি তবেই আপনি ফোনটি সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।।
সুবিধা ও অসুবিধা
সুবিধা:
আকর্ষণীয় ডিজাইন: এর গ্লসি ফিনিশ এবং টিয়ারড্রপ নচ ডিজাইন এই দামের ফোনে বেশ আকর্ষণীয় ছিল।
ভালো পারফরম্যান্স: কিরিন ৭১০ প্রসেসর দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট স্মুথ পারফরম্যান্স দিত।
দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি: ৩,৪০০ mAh ব্যাটারি দীর্ঘক্ষণ চার্জ ধরে রাখতে সক্ষম।
অসুবিধা :ফোনটিতে কিছু অসুবিধা রয়েছে। এর বাহিরের স্পিকারটি কাজ করে না। আর ইয়ারফোনের জ্যাক কাজ করে না। এছাড়া ফোনটি সম্পূর্ণ ভালো রয়েছে। একে খুব সাবধানে সাথেই চালানো হয়েছে।।
ফোনটি সাধারণত ৩ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ অথবা ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ ভেরিয়েন্টে পাওয়া যায়। মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহার করে স্টোরেজ ৫১২ জিবি পর্যন্ত বাড়ানো যায়।
ক্যামেরা:
পেছনের ক্যামেরা: এতে ডুয়াল ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে। প্রধান ক্যামেরাটি ১৩ মেগাপিক্সেল (f/1.8 অ্যাপারচার) এবং ডেপথ সেন্সরের জন্য ২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে।
সামনের ক্যামেরা: সেলফি এবং ভিডিও কলের জন্য রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল (f/2.0 অ্যাপারচার) ক্যামেরা।
ব্যাটারি: এতে ৩,৪০০ mAh এর নন-রিমুভেবল ব্যাটারি রয়েছে। এটি সাধারণত একবার চার্জে একদিনের বেশি ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারে। চার্জিংয়ের জন্য এটিতে মাইক্রো-ইউএসবি পোর্ট ব্যবহার করা হয়।
অপারেটিং সিস্টেম: ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ৯.০ পাই (Android 9.0 Pie) অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে বাজারে আসে এবং এর উপরে হুয়াওয়ের নিজস্ব ইএমইউআই (EMUI 9.0) ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করা হয়েছে। পরে এটি অ্যান্ড্রয়েড ১০ এ আপগ্রেড করা যায়।
ডিজাইন ও সেন্সর: ফোনটির পেছনে একটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর রয়েছে। এর বডি প্লাস্টিকের তৈরি, যা গ্লসি ফিনিশের কারণে দেখতে অনেকটা গ্লাসের মতো মনে হয়। এটিতে ৩.৫ মিমি হেডফোন জ্যাকও রয়েছে।