আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ !
-ঃমাসআলাঃ-
১, বিশুদ্ধ হাদীস মতে কুরআন শিখিয়ে পারিশ্রমিক নেয়া হারাম।
২, আভিধানিক অর্থ ও ইসলামী আইনে “হাদিয়া” ( উপহার ) এবং “পারিশ্রমিক” ( মজুরি ) এক নয়। দুটি ভিন্ন বিষয়।
৩, যখন কোনো শিক্ষার্থী কোনো শিক্ষকের নিকট কুরআন শিখতে চায় তখন শিক্ষক শিক্ষার্থীর নিকট কোনো কিছু দাবি করতে পারবেনা।
৪, কোনো শিক্ষার্থী কুরআন শিখার পর শিক্ষককে কিছু দিতে চাইলো এবং শিক্ষক জিজ্ঞেস করলো এটা কি পারিশ্রমিক ? শিক্ষার্থী হ্যাঁ বললে শিক্ষক তা নিতে পারবেনা আর না বললে কারণ স্পষ্ট করতে হবে অতঃপর ঐ কারণ অনুযায়ী আইন প্রয়োগ হবে।
৫, কুরআনের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মাঝে হাদিয়া দেয়া নেয়া বৈধ।
৬, কুরআন শিক্ষা করা ও প্রাথমিক ইসলামী আইন শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলিম নর নারীর উপর ফরজ ( আবশ্যক )।
৭, কুরআন মুখস্থ করা ও গভীর ইসলামী আইন শিক্ষা করা গ্ৰাম বা এলাকার সম্ভ্রান্ত ও গোত্র নেতাদের উপর ফরজ ( আবশ্যক ) অন্য কথায় যাদের শিখার ক্ষমতা যোগ্যতা যথেষ্ট পর্যায়ে আছে তাদেরকে নেতা মনোনীত করা।
-ঃআমার কাছে কুরআন শিখার শর্তাবলীঃ-
১, আট বছরের উপরে মেয়েদের কুরআন শিখাইনা।
২, কুরআনের শিক্ষার্থী কুরআনের শিক্ষক হয়ে গেলে তিনি কোনো পারিশ্রমিক নিতে পারবেননা।
৩, বাসায় গিয়ে পড়াতে হলে আসা যাওয়ার জন্য রিকশা ঠিক করা অথবা ভাড়া দিতে হবে।
৪, বাদ ফজর এবং বাদ ইশা সর্বোচ্চ এক ঘন্টা কুরআন শিখানোর পিছনে সময় দিতে পারবো।
যোগাযোগঃ
প্রতিদিন রাত ১০:০০ থেকে সকাল ১০:০০ পর্যন্ত
বিঃদ্রঃ বিক্রয় ডটকমের নীতিমালাগত কারণে প্রতীকী মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে।
! جزاكم الله خير !