💬সুধু ফরিদপুরে ডেলিভারি হবে 💬
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
🪖 হেলমেটের বিস্তারিত বর্ণনা
১. ডিজাইন ও লুক
1. এই হেলমেটটি দেখতে একেবারেই ইউনিক।
2. এর উপর প্রিন্ট করা আর্টওয়ার্ক চোখ ধাঁধানো।
3. একপাশে গরিলা/বানরের ছবি—যেখানে সে সিগার মুখে নিয়ে কুল লুকে আছে।
4. ধোঁয়ার গ্রাফিক্স একে আরও স্টাইলিশ করেছে।
5. কালো, ধূসর আর সাদা শেডের মিশ্রণ চমৎকার।
6. হেলমেটের নাম “DRIFTER” একেবারে মানানসই।
7. এর গ্লসি এবং ম্যাট ফিনিশের মিশ্রণ প্রিমিয়াম ভাব দেয়।
8. আধুনিক মোটরবাইকারদের জন্য পারফেক্ট লুক।
9. হেলমেটের ডিজাইন দূর থেকে নজর কাড়ে।
10. এতে একটা স্ট্রিট-রেসিং ভাইব আছে।
২. সেফটি ও প্রোটেকশন
11. হেলমেটের শেল হাই-ইমপ্যাক্ট ABS মেটেরিয়াল দিয়ে তৈরি।
12. দুর্ঘটনার সময় মাথায় শক্তিশালী সুরক্ষা দেয়।
13. DOT/ECE সার্টিফায়েড হওয়ার কারণে সেফটি নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকা যায়।
14. ফ্রন্ট গ্লাস (ভিসর) শ্যাটার-প্রুফ।
15. স্ক্র্যাচ-রেজিস্ট্যান্ট ফিচার থাকায় দীর্ঘদিন পরিষ্কার থাকে।
16. UV প্রোটেকশন দেওয়া, তাই চোখে সূর্যের আলো কম লাগে।
17. ডুয়াল লেয়ারের ইনার লাইনার ক্র্যাশের শক শোষণ করে।
18. সেফটি লক সিস্টেম বেশ মজবুত।
19. একে দুর্ঘটনার সময় সহজে খুলে ফেলা যায় না।
20. বৃষ্টিতেও ভেতরে পানি ঢোকার সম্ভাবনা কম।
৩. কমফোর্ট ও ফিট
21. ভেতরের ফোম প্যাডিং সফট ও আরামদায়ক।
22. লং রাইডে মাথা ব্যথা বা ঘাম কম হয়।
23. ভেতরের লাইনার রিমুভেবল।
24. ওয়াশেবল হওয়ায় সহজেই পরিষ্কার রাখা যায়।
25. অ্যান্টি-অ্যালার্জিক কুশন ব্যবহার করা হয়েছে।
26. হেলমেট মাথায় চাপ সৃষ্টি করে না।
27. লাইটওয়েট হওয়ায় ঘাড়ে ব্যথা হয় না।
28. বিভিন্ন সাইজে পাওয়া যায়, তাই সবার জন্য ফিটিং সুবিধা আছে।
29. হেলমেট পরে বাইক চালালেও কান ব্যথা হয় না।
30. ভেতরের এয়ারফ্লো মাথাকে ঠাণ্ডা রাখে।