ডিটেইলস গুগল থেকে নেয়া-
Apple Watch Ultra-এর ছবিতে যে ফিচারগুলির উল্লেখ আছে, সেগুলো হলো:
* WATCH ULTRA: এটি ঘড়িটির মডেলের নাম।
* 49MM TITANIUM: এর কেসটি ৪৯ মিলিমিটার আকারের এবং টাইটানিয়াম দিয়ে তৈরি, যা একে হালকা ও মজবুত করে।
* CERAMIC CASE: এর পেছনের অংশ সিরামিক দিয়ে তৈরি, যা ত্বক সংবেদনশীলতা কমায় এবং উন্নত সেন্সর রিডিং দিতে সাহায্য করে।
* SAPPHIRE CRYSTAL: ডিসপ্লেতে স্যাফায়ার ক্রিস্টাল ব্যবহার করা হয়েছে, যা স্ক্র্যাচ-প্রতিরোধী এবং টেকসই।
* GPS • LTE: এটিতে বিল্ট-ইন জিপিএস (Global Positioning System) এবং এলটিই (Long-Term Evolution) সেলুলার কানেক্টিভিটি আছে। এর মানে আপনি ফোন ছাড়াই জিপিএস ব্যবহার করতে পারবেন এবং নেটওয়ার্ক কভারেজের মধ্যে থাকলে কল করা, মেসেজ পাঠানো ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।
* WR-IP67: এটি জলরোধী (Water Resistant) এবং ডাস্ট-রেজিস্ট্যান্ট। WR-IP67 রেটিং সাধারণত ধুলো এবং সীমিত সময়ের জন্য জলে ডোবার বিরুদ্ধে সুরক্ষার নির্দেশ করে। তবে, Apple Watch Ultra এর জলরোধী ক্ষমতা আরও উন্নত, যা DIVE-40M দ্বারা নির্দেশিত।
* DIVE-40M: এটি নির্দেশ করে যে ঘড়িটি ৪০ মিটার পর্যন্ত গভীরতায় ডাইভিংয়ের জন্য উপযুক্ত। এটি স্কুবা ডাইভিং এবং অন্যান্য জলীয় কার্যকলাপের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এগুলো ছাড়াও, Apple Watch Ultra-তে আরও অনেক ফিচার আছে যা ছবিতে সরাসরি দেখা যায় না কিন্তু এই মডেলে স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে থাকে, যেমন:
* উন্নত হার্ট রেট মনিটরিং
* ইসিজি (ECG) কার্যকারিতা
* ব্লাড অক্সিজেন সেন্সর
* শরীরের তাপমাত্রা সেন্সর
* ক্র্যাশ ডিটেকশন (Crash Detection)
* ফল ডিটেকশন (Fall Detection)
* সাইরেন
* অ্যাকশন বাটন (Action Button)
* লং ব্যাটারি লাইফ
* উন্নত অডিও কোয়ালিটি সহ ডুয়াল স্পিকার এবং মাইক অ্যারে।